সাম্প্রতি দেখলাম বাংলাদেশের "সেনাপ্রধান" ওয়াকার বিভিন্ন ভাষণে ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে অনেক মেপে মেপে কথা চোদাচ্ছে। বলছে, নির্বাচন ডিসেম্বরেই হয়ে যাওয়া "উচিৎ"—যেন বেগম জিয়ার পাছার নিচে লুকিয়ে থাকা সেই নেতাহাতারা ক্ষমতায় এসে আবার চুরি চামারি করতে পারে, এবং আওয়ামী লীগের চোর ছ্যাচোর নেতাদেরও মুক্তি মেলে। মূলত আওয়ামী বেশ্যা শেখ হাসিনার আত্মীয় হওয়ার কারণেই এই লোক এমন আচরণ করছে। বাংলার চোদু জনতা ইহা বুঝতে পারছেনা যে অস্বাভাবিক স্থুলাকার দেহের গড়ন নিয়ে পারিবারিক সূত্রে সেনাবাহিনীর নোকরিতে ঢোকা এই ওয়াকার কোনও বালছেড়া নয়! যে লোক দু লাইন কথা সোজাসাপ্টা বলতে পারেনা, সে লোক কিভাবে ইউনুস সরকার এবং আমজনতার বিরুদ্ধে গৃহযুদ্ধ করে আওয়ামী বেশ্যা শেখ হাসিনাকে পুনরায় ক্ষমতায় বসাবে? এই লোক জীবনে পাঁচবার পুশআপ মেরেছে কিনা সন্দেহ হয় আমার। এর তৈলাক্ত চেহারা দেখলে মনে হয় দুধ কলা খেয়ে—পাঞ্জেরি গাইড মুখস্ত করে বড় হয়েছে। তারপর বাপ-মায়ের আদেশে পারিবারিক সূত্রে সেনাবাহিনীর নোকরির সুযোগ লুফে নিয়েছে। জীবনে নিজের ইচ্ছামতো কোনও কাজ করেছে বলে মনে হয়না। এর বিভিন্ন ভাষণে আমি লক্ষ করেছি তার কন্ঠস্বর একেকরকম। নিজের টাফনেস প্রমাণ করার জন্য লোকটি মোটা গলায় মাঝেমধ্যে কথা বলে থাকে। এই লোক কোনও এলফা মেল বা বালছেড়া নয়। বাংলার ইতিহাসের অধিকাংশ সেনাপ্রধানদের মতো এও একটি অযোগ্য মাল। যে লোকের পাছায় এতো ভয় যে ভাষণে দু লাইন কথা সোজাসাপ্টা বলতে পারেনা, সে বাল আবার কিসের গৃহযুদ্ধ লাগাবে? পুরুষত্ব না থাকলে ওসব সম্ভব হয়না।